Sunny Leone: ৪১ বছর বয়সেও কমেনি গ্ল্যামার, ফাঁস হল সানি লিওনের স্কিন কেয়ার রুটিন

সানি লিওনি-কে (Sunny Leone) চেনেন না এমন মানুষ ভূ-ভারতে খুব কম জনই রয়েছেন। প্রথমদিকে তিনি মূলতঃ প্রাপ্তবয়স্ক বিনোদনের জগৎ অর্থাৎ পর্ন ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করার মাধ্যমে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন। পরবর্তী সময়ে সেই পেশা সম্পূর্ণরূপে ত্যাগ করে তিনি বলিউড ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে প্রবেশ করেন। কেরিয়ারের শুরুর দিকে পূর্বের পেশার কারণে তাঁকে অনেক তিক্ত অভিজ্ঞতা, সমালোচনা ও ট্রোলিংয়ের সম্মুখীন হতে হয়েছিল।
তবে ধীরে ধীরে নিজের কাজ, সৌন্দর্য্য ও ভালো ব্যবহারের মাধ্যমে সানি লিওনি (Sunny Leone) দেশবাসীর মনে নিজের জায়গা পাকাপোক্তভাবে তৈরি করে নিয়েছেন। বিশেষত তাঁর অপরূপ সৌন্দর্য্য ও আকর্ষণীয় শারীরিক গঠন সকলকে দীর্ঘ সময় ধরে ঘায়েল করে রেখেছে। চল্লিশের গণ্ডিতে সানির বয়স এসে দাঁড়ালেও তাঁর নিখুঁত শরীর ও ত্বক অনেক বলিউডের নায়িকাকে হার মানিয়ে দেবে। তিনি এই প্রসঙ্গে নিজেই একসময় বলেছিলেন,”ত্বকের স্বাস্থ্য কেমন থাকবে তা নির্ভর করে রোজের খাওয়াদাওয়ার উপরে। বেশি করে জল খেতে হবে। ভাজাভুজি খাওয়া চলবে না একদম এবং ত্বকের জন্য প্রসাধনী কেনার আগে তা দেখে নেওয়া প্রয়োজন ত্বকের উপযুক্ত কি না।”
চলুন এবারে এক নজরে সানি লিওনির (Sunny Leone) ত্বক পরিচর্যার কিছু সিক্রেট জেনে নেওয়া যাক। এইসব পদ্ধতি অবলম্বন করলে ত্বক সুন্দর ও ঝকঝকে হওয়ার পাশাপাশি বয়সের ছাপও সহজে পড়বে না।
১) ত্বকে যে কোনো প্রসাধনী ব্যবহার করার আগে তা আপনার ত্বকের জন্য যথাযথ কি না ভালো করে যাচাই করে নিন। প্রসাধনী দ্রব্যে থাকা সমস্ত উপাদানের সম্পর্কে জেনে নিয়ে তবেই কোনো দ্রব্য ব্যবহার করবেন।
২) প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি খেতে হবে। ভিন্ন ধরণের শাকসবজিতে ভিন্ন ধরণের এমন কিছু উপাদান থাকে যা ত্বক ভালো রাখার ক্ষেত্রে ভীষণ কার্যকারী হয়। শাকসবজি খেলে ত্বকের যে উপকার হবে তা বাইরে থেকে কোনো দ্রব্য প্রয়োগ করেই পাওয়া সম্ভব নয়।
৩) বাইরের খাবার বিশেষত ভাজাভুজি ও তেল-মশলাযুক্ত খাবার কম পরিমাণে খেতে হবে। এই ধরণের খাবার নিয়মিত খেলে তা ত্বকের ওপর অত্যন্ত ক্ষতিকারক প্রভাব ফেলে।
৪) এছাড়াও, প্রত্যহ অনেক পরিমাণে জল খেতে হবে। জল ত্বক পরিস্কার রাখার ক্ষেত্রে এক অন্যতম সহায়ক উপাদান।